মোঃমিশন আলী,ঝিনাইদহ প্রতিনিধিঃ
শীতকে বরণ করে ঝিনাইদহের শৈলকুপার ঘরে ঘরে চলছে কালাই আর চালকুমড়া দিয়ে বড়ি তৈরির কাজ। বেশির ভাগ গৃহিণীই নিজেদের খাওয়ার জন্য তৈরি করছেন বড়ি। আরার অন্যদিকে কয়েক শ পরিবার কুমড়ো বড়ি তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করছে। শীতকালে এই আঞ্চলের নারীরা কুমুর বড়ি তৈরী করে বিকল্প আয়ের ব্যবস্থা করেছে। সেই সাথে গ্রামীন অর্থনীতিতে নিরবে রেখে যাচ্ছে অবদান।কুমড়া বড়ি একটি সুস্বাদু খাবারের নাম। বিভিন্ন রকম তরকারির সাথে এ খাবার এনে দেয় ভিন্ন রকমের স্বাদ। প্রায় সকল শ্রেণীর মানুষ কুমড়া বড়ির প্রতি আকৃষ্ট। তবে, কবে এই কুমুর বড়ি তৈরী এবং কি ভাবে এর নাম করণ করা হয়েছিল সে সর্ম্পকে সঠিক কোন তথ্য না পাওয়া গেলেও একসময় দেশের অভিযাদ হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকেরা কুমড়া এবং ডালের মিশ্রনে এটি তৈরি করত বলে এর নাম কুমড়া বড়ি। এককালের শখের খাবার থেকে উৎপত্তি হওয়া কুমড়া বড়ি এখন কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে হাজারো নারীর।
তবে সরকারি সাহায্য পেলে এই খাতকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ বাড়ির চালে ও মাচায় শোভা পাচ্ছে বড়বড় চাল কুমড়া, যা দিয়ে তৈরি হচ্ছে কুমড়ো বড়ি। শীতের ভোরে উপজেলা শহর ও পাড়া–মহল্লার গৃহিণীরা ব্যস্তসময় পার করছেন বড়ি তৈরির কাজে। পাড়া-মহল্লার গৃহিণীরা বাড়ির ছাদে একত্রে দল বেঁধে, আবার কেউ কেউ মাটিতে মাদুর পেতে বড়ি তৈরির কাজ করছেন।
বড়ি তৈরির উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত কালাইয়ের ডালের সঙ্গে চালকুমড়ার পরিবর্তে অনেকে মুলা অথবা পেঁপে ব্যবহার করে থাকেন। শীত এলেই গ্রামাঞ্চলের লোকজন বড়ি তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাজার ধরতে আশ্বিন, কার্তিক, অগ্রহায়ণ এই তিন মাস বড়ি তৈরি করা হয়। ২-৩ দিন কড়া রোদে শুকিয়ে প্রস্তুত করা হয় সুস্বাদু এই বড়ি।
তবে সরকারি সাহায্য পেলে এই খাতকে আরও অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।
উপজেলার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, অধিকাংশ বাড়ির চালে ও মাচায় শোভা পাচ্ছে বড়বড় চাল কুমড়া, যা দিয়ে তৈরি হচ্ছে কুমড়ো বড়ি। শীতের ভোরে উপজেলা শহর ও পাড়া–মহল্লার গৃহিণীরা ব্যস্তসময় পার করছেন বড়ি তৈরির কাজে। পাড়া-মহল্লার গৃহিণীরা বাড়ির ছাদে একত্রে দল বেঁধে, আবার কেউ কেউ মাটিতে মাদুর পেতে বড়ি তৈরির কাজ করছেন।
বড়ি তৈরির উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত কালাইয়ের ডালের সঙ্গে চালকুমড়ার পরিবর্তে অনেকে মুলা অথবা পেঁপে ব্যবহার করে থাকেন। শীত এলেই গ্রামাঞ্চলের লোকজন বড়ি তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাজার ধরতে আশ্বিন, কার্তিক, অগ্রহায়ণ এই তিন মাস বড়ি তৈরি করা হয়। ২-৩ দিন কড়া রোদে শুকিয়ে প্রস্তুত করা হয় সুস্বাদু এই বড়ি।
















